অপভাষা এবং কথোপকথন ভাষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা সাধারণত অনানুষ্ঠানিক পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত হয়। এটি ভাষার প্রাণবন্ততা এবং পরিবর্তনশীলতাকে প্রতিফলিত করে। বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠী এবং প্রজন্মের মধ্যে অপভাষা ভিন্ন হতে পারে, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি এবং পরিচয় তৈরি করে।
অপভাষা প্রায়শই নতুন শব্দ তৈরি করে বা বিদ্যমান শব্দের নতুন অর্থ দেয়। এই প্রক্রিয়া ভাষার সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতাকে প্রমাণ করে। কথোপকথনের ভাষা সাধারণত দ্রুত পরিবর্তনশীল হয়, যা সামাজিক প্রবণতা এবং ফ্যাশনের সাথে তাল মিলিয়ে চলে।
অপভাষা এবং কথোপকথন শেখা ভাষার ব্যবহারিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি স্থানীয়দের সাথে সহজে যোগাযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে। তবে, এটি মনে রাখা উচিত যে অপভাষা সব পরিস্থিতিতে উপযুক্ত নাও হতে পারে, এবং আনুষ্ঠানিক পরিস্থিতিতে স্ট্যান্ডার্ড ভাষা ব্যবহার করা উচিত।